মমতাদি গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (PDF ১০০% বোর্ড কমন উত্তর উত্তর)

মমতাদি গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্ত

মমতাদি গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর। বাংলায় A+ পেতে পানির মত সহজ করে তুলবে এই প্রশ্নগুলি।  ১০০% কমন উপযোগী। এই প্রশ্নগুলো শিখে রাখলে পরীক্ষা ইনশাল্লাহ কমন পড়বে। কারণ এখানে বাছাইকৃতভাবে বিভিন্ন নামিদামি ক্যাডেট স্কুল এবং বোর্ড বিশ্লেষণ করে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করা হয়েছে। নবম দশম শ্রেণীর বাংলা প্রথম পত্র মমতাদি গল্পের প্রশ্ন উত্তরমমতাদি গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন -১ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন 

প্রশ্ন -২ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল নাম কী ? 
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল নাম প্রবোধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় 

প্রশ্ন -৩ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি কোথায় ? 
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর অঞ্চলের মালবদিয়া গ্রামে। 

প্রশ্ন -৪  মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের  অতসীমামী কোন পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ? 
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের  অতসীমামী  গল্পটি বিচিত্রা পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।

প্রশ্ন -৫ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত বছর বয়সে দিবারাত্রির কাব্য রচনা করেন ? 
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় মাত্র একুশ বছর বয়সে  দিবারাত্রির কাব্য  রচনা করেন। 

প্রশ্ন -৬ পুতুলনাচের ইতিকথা উপন্যাসটি কার লেখা ? 
উত্তর : পুতুলনাচের ইতিকথা উপন্যাসটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা।

প্রশ্ন -৭ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কতগুলো উপন্যাস রচনা করেছেন ?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চাশটিরও অধিক উপন্যাস রচনা করেছেন। 

প্রশ্ন -৮ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে মৃত্যুবরণ করেন ? 
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৫৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

প্রশ্ন -৯  লেখকের বাড়িতে মমতাদির আগমন ঘটেছিল কোন ঋতুতে ? 
উত্তর : লেখকের বাড়িতে মমতাদির আগমন ঘটেছিল শীত ঋতুতে।

প্রশ্ন -১০ মমতাদির বয়স কত ছিল ?
উত্তর : মমতাদির বয়স তেইশ বছর। 

প্রশ্ন -১১ মমতাদির কপালের ক্ষত চিহ্নটি কেমন ?
উত্তর : মমতাদির কপালের ক্ষত চিহ্নটি আন্দাজে পরা টিপের মতো। 

প্রশ্ন -১২ কাজের জন্য যে এসেছিল তার নাম কী ?
উত্তর : কাজের জন্য যে এসেছিল তার নাম মমতা। 
  
প্রশ্ন -১৩ মমতাদির বাসা কোন গলিতে ছিল ? 
উত্তর : মমতাদির বাসা ছিল জীবনময়ের গলিতে। 

প্রশ্ন -১৪ মমতাদি কত নম্বর বাড়িতে থাকে ? 
উত্তর : মমতাদি সাতাশ নম্বর বাড়িতে থাকে।

প্রশ্ন -১৫  মমতার বাড়িতে কে কে আছে ?
উত্তর : মমতার বাড়িতে স্বামী আর এক ছেলে আছে 

প্রশ্ন -১৬ কার চাকরি চলে গিয়েছিল ?
উত্তর : মমতাদির স্বামীর চাকরি চলে গিয়েছিল। 

প্রশ্ন -১৭ গৃহপরিচারিকার কাজটি মমতাদির কততম চাকরি ছিল ?
উত্তর : গৃহপরিচারিকার কাজটি ছিল মমতাদির প্রথম চাকরি। 

প্রশ্ন -১৮ মমতাদির মাইনে কত টাকা ঠিক হলো ?
উত্তর : মমতাদির মাইনে ঠিক হলো পনেরো টাকা।

প্রশ্ন -১৯ মমতাদি কত টাকা মাইনে আশা করেছিল ?
উত্তর : মমতাদি বারো টাকা মাইনে আশা করেছিল।

প্রশ্ন -২০ মমতাদির চোখ সজল হয়ে উঠল কেন ? 
উত্তর : মাইনে বেশি হওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশে মমতাদির চোখ সজল হয়ে উঠল।

প্রশ্ন -২১ কুটুম গল্পকথকের বাড়িতে কী নিয়ে এসেছিল ? 
উত্তর : কুটুম গল্পকথকের বাড়িতে রসগোল্লা আর সন্দেশ নিয়ে এসেছিল ।

প্রশ্ন -২২ লেখকের মিষ্টি খাওয়া মমতাদি কোথা থেকে দেখছিলেন ? 
উত্তর : লেখকের মিষ্টি খাওয়া মমতাদি দরজার পাশ থেকে দেখছিলেন।

প্রশ্ন -২৩ স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে মমতাদি তাকে কী বলে না ডাকতে অনুরোধ করে?
উত্তর : স্কুলপড়ুয়া ছেলেটিকে মমতাদি তাকে ' বামুনদি ' বলে না ডাকতে অনুরোধ করে।

প্রশ্ন -২৪ গল্পকথক মমতাকে প্রথমে কী বলে ডাকল
উত্তর : গল্পকথক মমতাকে প্রথমে ' বামুনদি ' বলে ডাকল। 

প্রশ্ন -২৫  মমতাদি ' গল্পে মাস্টারের হাতে চড় খেয়েছিল কে ?
উত্তর : মমতাদি ' গল্পে মাস্টারের হাতে চড় খেয়েছিল অবনি।
 
প্রশ্ন -২৬ মমতার গালে কীসের দাগ লেগে ছিল ?
উত্তর : মমতার গালের চড়ের দাগ লেগে আছে। 
 
প্রশ্ন -২৭ মমতাদির স্বামী পুনরায় কবে চাকরি ফিরে পায় ? 
উত্তর : ইংরেজি মাসের পয়লা তারিখে মমতাদির স্বামী পুনরায় চাকরি ফিরে পায়। 

প্রশ্ন -২৮ লেখকের মায়ের মায়া বসেছে কার ওপর ? 
উত্তর : লেখকের মায়ের মায়া বসেছে মমতাদির ওপর।

প্রশ্ন -২৯  মিথ্যা বললে কী হয় ? 
উত্তর : মিথ্যা বললে পাপ হয়।

প্রশ্ন -৩০ স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার সময় গল্পকথক মমতাদিকে কী কিনতে দেখল ?
উত্তর : স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার সময় গল্পকথক মমতাদিকে কমলালেবু কিনতে দেখল।

প্রশ্ন -৩১ মমতাদি ' গল্পে খোকা জীবনময় লেনের কী নাম দিয়েছিল ?
উত্তর : মমতাদি ' গল্পে থোকা জীবনময় লেনের নাম দিয়েছিল যমালয়ের পথ।

প্রশ্ন -৩২ মমতা লেখককে কোথায় বসাল ?
উত্তর : মমতা লেখকে শোবার ঘরে নিয়ে টুলে বসাল।

প্রশ্ন -৩৩ মমতাদির শোবার ঘরে কয়টি জানালা ছিল ?
উত্তর : মমতাদির শোবার ঘরে দু'টি জানালা ছিল। 

প্রশ্ন -৩৪ মতাদির ঘরে একটা জিনিস ছিল'— সেটা কী ? 
উত্তর : মমতাদির ঘরে আর একটা জিনিস ছিল সেটা হলো একটি বছর পাঁচেকের ছেলে। 

প্রশ্ন -৩৫ মমতাদির ছেলের বয়স কত ?
উত্তর : মমতাদির ছেলের বয়স পাঁচ বছর।

প্রশ্ন -৩৬ মমতার বাড়িতে কে ঘুমিয়ে ছিল ?
উত্তর : মমতার বাড়িতে তার ছেলে ঘুমিয়ে ছিল। 

প্রশ্ন -৩৭ . মমতাদির ছেলে রাত্রে ঘুমোয়নি কেন ? 
উত্তর : মমতাদির ছেলে রাত্রে পেটের ব্যথার কারণে ঘুমোয়নি।

প্রশ্ন -৩৮ মমতাদির ঘরে কীসের দীনতা ছিল ? 
উত্তর : মমতাদির ঘরে আলো ও বাতাসের দীনতা ছিল।

 প্রশ্ন -৩৯ মমতাদি লেখককে মাদুর পেতে কোথায় বসাল ? 
উত্তর : মমতাদি লেখককে বাইরের রোয়াকে মাদুর পেতে বসাল।

প্রশ্ন -৪০  বাছা ' শব্দের অর্থ কী ? 
উত্তর : বাছা ' শব্দের অর্থ হলো বৎস বা অল্পবয়সী সন্তান।

প্রশ্ন -৪১  অনাড়ম্বর শব্দের অর্থ কী ? 
উত্তর : ‘ অনাড়ম্বর ' শব্দের অর্থ হলো জাঁকজমকহীন।

প্রশ্ন -৪২ বামুনদি কীসের সংক্ষিপ্ত রূপ ? 
উত্তর : বামুনদি হলো ব্রাহ্মণ দিদির সংক্ষিপ্ত রূপ।

প্রশ্ন -৪৩ অপ্রতিভ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : অপ্রতিভ শব্দের অর্থ অপ্রস্তুত।

 প্রশ্ন -৪৪ হরির লুট ’ মানে কী ?
 উত্তর : রির লুট  মানে হলো ছড়িয়ে - ছিটিয়ে দান করা।

প্রশ্ন -৪৫ পর্দা ঠেলে উপার্জন'- অর্থ কী ? 
উত্তর : পর্দা ঠেলে উপার্জন অর্থ অন্তঃপুরে থাকা নারীদের প্রথাভঙ্গ করে আয় - রোজগার করার জন্য বাইরে বের হয়ে আসা। 

প্রশ্ন -৪৬ মমতাদি গল্পটি কে রচনা করেছেন ?
উত্তর : মমতাদি গল্পটি রচনা করেছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রশ্ন -৪৭ মমতাদি  গল্পে কাদের প্রতি মানবিক আচরণ প্রাধান্য পেয়েছে ?
উত্তর : ‘ মমতাদি গল্পে গৃহকর্মে নিয়োজিত মানুষের প্রতি মানবিক আচরণের দিকটি প্রাধান্য পেয়েছে। 

প্রশ্ন -৪৮ কে মমতাদিকে নিজের বাড়ির একজন বলে মনে করতে শুরু করে ?
উত্তর : ছেলেটি মমতাদিকে নিজের বাড়ির একজন বলে মনে করতে শুরু করে। 

প্রশ্ন -৪৯ . মমতাদির কোন বোধটি সমুন্নত ছিল ? 
উত্তর : মমতাদির আত্মমর্যাদাবোধটি সব সময়ই সমুন্নত ছিল। 

প্রশ্ন -৫০ মমতাদি ' গল্পে স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদির কাছে কীসের মর্যাদা লাভ করে ? 
উত্তর : ' মমতাদি  গল্পের স্কুলপড়ুয়া ছেলেটি মমতাদির কাছে ছোট ভাইয়ের মর্যাদা লাভ করে। 

প্রশ্ন -৫১ মমতাদি গল্পটি কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত ? 
উত্তর : মমতাদি  গল্পের উৎস  সরীসৃপ  গ্রন্থ  

বাংলা ১ম পত্র জ্ঞানমূলক  প্রশ্ন উত্তর

Post a Comment

Previous Post Next Post