SSC পদার্থবিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন PDF ( A+) ১০০% কমন উপযোগী

SSC পদার্থবিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

SSC পদার্থবিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ।১০০% কমন উপযোগী।SSC পদার্থবিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন গুলো শিখে রাখলে পরীক্ষা ইনশাল্লাহ কমন পড়বে। কারণ এখানে বাছাইকৃতভাবে বিভিন্ন নামিদামি ক্যাডেট স্কুল এবং বোর্ড বিশ্লেষণ করে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করা হয়েছে ।SSC পদার্থবিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন গুলি নিম্নরূপ।

প্রশ্ন ১। তড়িৎ প্রবাহ কাকে বলে?

উত্তর : কোনো পরিবাহীর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে এককসময়ে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে তড়িৎ প্রবাহ বলে 

প্রশ্ন ২। তড়িৎ প্রবাহমাত্রার এস আই একক সংজ্ঞায়িত কর।

উত্তর : তড়িৎ প্রবাহ মাত্রার অ্যাম্পিয়ারের সংজ্ঞা নিম্নরূপ-যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হলে 1m দূরত্বে রাখা দুটি তার প্রতি মিটার দৈর্ঘ্য 2 × 10-7 নিউটন বলে পরস্পরকে আকর্ষণ করে তাকে অ্যাম্পিয়ার বলে।

 ৩ । প্রশ্ন ৩ । তড়িচ্চালক শক্তি কাকে বলে?

উত্তর : পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য বজায় রাখতে তড়িৎকোষ যে তড়িৎ বল সরবরাহ করে সেটিকে কোষের তড়িচ্চালক শক্তি বলে।

প্রশ্ন ৪। তড়িৎ শক্তি কী?

উত্তর : তড়িতের কাজ করার সামর্থ্যই তড়িৎ শক্তি।

প্রশ্ন ৫। তড়িৎ কোষ কী?

উত্তর : রাসায়নিক ক্রিয়ার সাহায্যে যে যন্ত্র থেকে নিরবচ্ছিন্ন তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন করা যায় তাই তড়িৎ কোষ ।

প্রশ্ন ৬। অন্তরক বা অপরিবাহক কী?

উত্তর : যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ তথা আধান চলাচল করতে পারে না তারাই অন্তরক বা অপরিবাহক।
প্রশ্ন ৭। অর্ধপরিবাহী কাকে ব

প্রশ্ন ৮। পরিবাহক কাকে বলে?

উত্তর : যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ তথা অধান সহজে চলাচল করতে পারে তাদেরকে পরিবাহক বলে।

প্রশ্ন ৯। পর্যাবৃত্ত প্রবাহ কী?

উত্তর : কোনো বর্তনীর তড়িৎপ্রবাহ যদি একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর দিক পরিবর্তন করে এবং নির্দিষ্ট সময় পরপর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মান পাওয়া যায় তবে সেই তড়িৎ প্রবাহই পর্যাবৃত্ত প্রবাহ।

প্রশ্ন ১০। তড়িৎ বিভব কাকে বলে? 

উত্তর : অসীম দূরত্ব থেকে প্রতি একক ধনাত্মক আধানকে তড়িৎ ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন হয় তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভব বলে।

প্রশ্ন ১১। ভোল্টমিটার কাকে বলে?

উত্তর : যে তড়িৎ যন্ত্রের সাহায্যে বর্তনীর যেকোনো দুই বিন্দুর বিভব পার্থক্যের মান সরাসরি ভোল্ট এককে পাওয়া যায় তাকে ভোল্টমিটার বলে।

প্রশ্ন ১২। হারানো ভোল্ট কাকে বলে?

উত্তর : অভ্যন্তরীণ রোধের কারণে তড়িৎপ্রবাহ চলার সময় যে পরিমাণ শক্তি কোষের মধ্যে হারিয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় তাকে হারানো ভোল্ট বলে।

প্রশ্ন ১৩। ও'মের সূত্রটি লিখ। 

উত্তর : ও'মের সূত্রটি হলো- তাপমাত্রা স্থির থাকলে কোনো একটি নর্দিষ্ট পরিবাহকের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ প্রবাহমাত্রা সেই পরিবাহকের দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক।

প্রশ্ন ১৪। এক ওহম কাকে বলে? 

উত্তর : কোনো বৈদ্যুতিক সার্কিটে IV বিভব পার্থক্য দেওয়ার পর যদি দেখা যায় । A বিদ্যুৎ প্রবাহিত হচ্ছে তাহলে সেই সার্কিটের রোধকে এক ওহম বলে। 

প্রশ্ন ১৫। পরিবাহকত্ব কাকে বলে? 

উত্তর : কোনো পদার্থ কতটুকু বিদ্যুৎ পরিবাহী সেটা বোঝানোর জন্য যে রাশি ব্যবহৃত হয় তাই পরিবাহকত্ব। এটি আপেক্ষিক রোধের বিপরীত রাশি।

প্রশ্ন ১৬। পরিবর্তনশীল রোধ বা রিওস্টেট কাকে বলে? 

উত্তর : যে ধরনের রোধের মান একটি নির্দিষ্ট সীমার ভেতর পরিবর্তন। করা যায় তাদেরকে পরিবর্তনশীল রোধ বা রিওস্টেট বলে।

প্রশ্ন ১৭। রোধ কাকে বলে?

উত্তর : পরিবাহকের যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহবিঘ্নিত হয় তাকে রোধ বলে।

প্রশ্ন ১৮। আপেক্ষিক রোধ কাকে বলে?

উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্য ও একক প্রস্থচ্ছেদেরক্ষেত্রফলবিশিষ্ট কোনো পরিবাহীর রোধকে ঐ তাপমাত্রায় ঐপরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ বলে।

প্রশ্ন ১৯। রিওস্টেট কী?

উত্তর : রিওস্টেট হলো সেই সব রোধক যাদের রোধের মান প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যায়।

প্রশ্ন ২০। পরিবাহিতা কী? 

উত্তর : পদার্থের যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চলেতাকে পদার্থের পরিবাহিতা বলে।

প্রশ্ন ২১। পরিবর্তী রোধক কী?

উত্তর : পরিবর্তী রোধক হলো সেই সব রোধক যাদের রোধের মান প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যায়।

প্রশ্ন ২২। অভ্যন্তরীণ রোধ কী?

উত্তর : তড়িৎ কোষের ধনাত্মক ও ঋণাত্মক মেরুদ্বয়ের মধ্যকার বিভিন্ন পদার্থ তড়িৎ প্রবাহের বিপরীতে যে বাধার সৃষ্টি করে তাই অভ্যন্তরীণ রোধ।

প্রশ্ন ২৩ । তড়িৎ বর্তনী কী? 

উত্তর : তড়িৎ বর্তনী হলো তড়িৎ চলার সম্পূর্ণ পথ।

প্রশ্ন ২৪। রোধের সমান্তরাল সন্নিবেশ কাকে বলে?

উত্তর : যদি কোনো বর্তনীতে দুই বা ততোধিক রোধ, তড়িৎ উপকরণ বা যন্ত্র এমনভাবে সংযুক্ত থাকে যে, সব কয়টির একপ্রান্ত একটি সাধারণ বিন্দুতে এবং অপর প্রান্তগুলো অপর একটি সাধারণ বিন্দুতে সংযুক্ত থাকে তাহলে সে সংযোগকে সমান্তরাল সন্নিবেশ বলে।

প্রশ্ন ২৫। তুল্যরোধ কাকে বলে?

উত্তর : রোধের কোনো সন্নিবেশের পরিবর্তে যে একটি মাত্র রোধ ব্যবহার করলে বর্তনীর প্রবাহমাত্রা ও বিভব পার্থক্যের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে ঐ সন্নিবেশের তুল্যরোধ বলে।

প্রশ্ন ২৬। তড়িৎ ক্ষমতা কাকে বলে? 

উত্তর: কোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে তড়িৎশক্তিকে অন্যান্য শক্তিতেরূপান্তরিত করার হারকে ঐ যন্ত্রের তড়িৎ ক্ষমতা বলে।

প্রশ্ন ২৭।। BOT কী?

উত্তর : এক কিলোওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন কোন তড়িৎ যন্ত্র এক ঘণ্টা ধরেকাজ করলে যে পরিমান তড়িৎ শক্তিকে অন্য শক্তিতে রূপান্তর করে বা ব্যয় করে তাকে এক কিলোওয়াট ঘণ্টা বা BOT বলে।

Post a Comment

Previous Post Next Post