SSC জীববিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF ( A+) ১০০% কমন উপযোগী

SSC জীববিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর। জীববিজ্ঞান A+ পাওয়া পানির মত সহজ করে তুলবে এই প্রশ্নগুলি। ১০০% কমন উপযোগী। এই প্রশ্নগুলো শিখে রাখলে পরীক্ষা ইনশাল্লাহ কমন পড়বে। কারণ এখানে বাছাইকৃতভাবে বিভিন্ন নামিদামি ক্যাডেট স্কুল এবং বোর্ড বিশ্লেষণ করে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করা হয়েছে। নবম দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান প্রশ্নের উত্তর নিম্নে

SSC জীববিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১। ফুলকে রূপান্তরিত বিটপ বলা হয় কেন? 

উত্তর : ফুল হলো উদ্ভিদের বংশবিস্তারের (প্রজননের) জন্য বিশেষভাবে রূপান্তরিত বিটপ। কারণ আবৃতজীবী উদ্ভিদে ডিম্বাণু সৃষ্টি হয় ডিম্বকে, ডিম্বক সৃষ্টি হয় ফুলের স্ত্রীস্তবকের গর্ভাশয়ে। শুক্রাণু সৃষ্টি হয় পরাগরেণুতে, পরাগরেণু সৃষ্টি হয় ফুলের পুংস্তবকের পরাগধানীতে। কাজেই ফুলই আবৃতবীজী উদ্ভিদে জননাঙ্গ ধারণ করে।

প্রশ্ন ২। প্রজনন বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় কোনো জীব তার বংশধর সৃষ্টি করে তাকেই প্রজনন বলে । প্রজনন এমন একটি শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম যার মাধ্যমে জীব তার প্রতিরূপ সৃষ্টি করে ভবিষ্যৎ বংশধর রেখে যায়। প্রজনন না হলে জীবের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যেত। 

প্রশ্ন ৩। জাইগোট কীভাবে ডিপ্লয়েড (2n) হয়? 
উত্তর : নিষেক প্রক্রিয়ায় ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলন ঘটে। শুক্রাণু সক্রিয়ভাবে ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে এবং এদের নিউক্লিয়াস দুটি পরস্পর একীভূত হয়ে জাইগোট গঠন করে। ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু উভয়ই হ্যাপ্লয়েড (n)। যেহেতু এদের মিলনের মাধ্যমে জাইগোট তৈরি হয় ফলে জাইগোট ডিপ্লয়েড (2n) হয়। 

প্রশ্ন ৪। ধুতুরা ফুলকে সম্পূর্ণ ফুল বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : একটি সম্পূর্ণ ফুলের পাঁচটি অত্যাবশ্যকীয় অংশ থাকে; যেমন— পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দলমণ্ডল, পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক । যেসব ফুলে এই পাঁচটি অংশই উপস্থিত থাকে তাকে সম্পূর্ণ ফুল বলে। ধুতুরা ফুলকে সম্পূর্ণ ফল বলা হয় কারণ এতে এই পাঁচটি অংশই বিদ্যমান। 

প্রশ্ন ৫। অনিয়ত পুষ্পমঞ্জরি বলতে কী বোঝায়
উত্তর : ফুলসহ একটি গাছের শাখাকে পুষ্পমঞ্জরি বলা হয়। গাছের যে শাখায় ফুলগুলো সজ্জিত থাকে তাকে মঞ্জরিদণ্ড বলে। গাছের এ শাখার বৃদ্ধি অসীম হলে তাকে অনিয়ত পুষ্পমঞ্জরি বলে। এ ধরনের পুষ্পমঞ্জরিতে মঞ্জরিদণ্ডের শীর্ষদেশ একটি ফুলে শেষ না হয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। 

প্রশ্ন ৬। ফলের স্ত্রীস্তবক অত্যাবশ্যকীয় স্তবক— ব্যাখ্যা কর। 
 উত্তর : ফুলের স্ত্রীস্তবক অত্যাবশ্যকীয় স্তবক কারণ এটি ফুলের প্রজননে সরাসরি অংশ নেয়। স্ত্রীস্তবক থেকে স্ত্রীজননকোষ পুংস্তবক। থেকে উৎপন্ন পুংজননকোষের সাথে মিলিত হয়ে নিষেক ঘটায় এবং ফল ও বীজ তৈরি করে। 

প্রশ্ন ৭। পুষ্পমঞ্জরি বলতে কী বুঝায়?
 উত্তর : গাছের ছোট একটি শাখায় ফুলগুলো বিশেষ একটি নিয়মে সাজানো থাকে। ফুলসহ এ শাখাকে পুষ্পমঞ্জরি বলে। যে শাখায় ফুলগুলো সজ্জিত থাকে তাকে মঞ্জরিদপ্ত বলে। এ শাখার বৃদ্ধি অসীম হলে অনিয়ত পুষ্পমঞ্জরি ও পুষ্প উৎপাদনের ফলে বৃদ্ধি থেমে গেলে তাকে নিয়ত পুষ্পমঞ্জরি বলে। 

প্রশ্ন ৮। অসম্পূর্ণ ফুল বলতে কী বোঝ? 
 উত্তর : প্রজননের জন্য রূপান্তরিত বিশেষ ধরনের বিটপই হলো ফুল। ফুল উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদের প্রজনন অঙ্গ। যে ফুলে পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দলমণ্ডল, পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক থাকে তাকে সম্পূর্ণ ফুল বলে। এর যে কোনো একটি স্তবক না থাকলে সে ফুলকে অসম্পূর্ণ ফুল বলে । 

প্রশ্ন ৯ । জীবের নিষেক বলতে কী বোঝ? 
 উত্তর : ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলনকে নিষেক বলে। শুক্রাণু সক্রিয়ভাবে ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে এবং এদের নিউক্লিয়াস দুটি পরস্পর একীভূত হয়। একীভূত হয়ে যে কোষটি উৎপন্ন হয়, তাকে জাইগোট বলে। নিষেক ক্রিয়া সংঘটিত করার জন্য কিছু সময় লাগে। ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু উভয়ই হ্যাপ্লয়েড (n) অর্থাৎ এক প্রস্থ ক্রোমোজোম বহন করে। জাইগোট ডিপ্লয়েড (2n) বা দুই প্রস্থ ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। স্ত্রী ও পুং উভয় জননকোষের পূর্ণতা প্রাপ্তি নিষেকের পূর্বশর্ত।

 প্রশ্ন ১০। কীভাবে শস্যকলার উৎপত্তি ঘটে? 
 উত্তর : দ্বি নিষেককালীন সময়ে একটি পুংগ্যামেট ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়ে জাইগোট সৃষ্টি করে আবার আরেকটি পুংগ্যামেট একই সাথে ডিপ্লয়েড গৌণ নিউক্লিয়াসের সাথে যুক্ত হয় এবং ট্রিপ্লয়েড শস্যকণা উৎপন্ন করে। এতে 3n সংখ্যক ক্রোমোজোম বিদ্যমান থাকে। 

প্রশ্ন ১১। Oryza sativa বায়ু পরাগী কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : Oryza sativa হলো ধানের বৈজ্ঞানিক নাম। ধানের ফুল হালকা, মধুগ্রন্থিহীন এবং কোনো সুগন্ধ নেই। এরা সহজেই বাতাসে ভেসে বেড়ায়। ধানের ক্ষেত্রে পরাগায়ন বায়ুর মাধ্যমে সংঘটিত হয়। অর্থাৎ বাতাসের মাধ্যমেই এক ফুলের পরাগরেণু অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে পতিত হয়ে পরাগায়ন সম্পন্ন করে। এজন্যই Oryza sativa হলো বায়ু পরাগী। 

প্রশ্ন ১২। পর-পরাগায়নের মাধ্যমে কীভাবে উদ্ভিদ বৈচিত্র্যের সৃষ্টি 
উত্তর : পর-পরাগায়নে একই প্রজাতির দুটি ভিন্ন উদ্ভিদের ফুলের মধ্যে পরাগায়ন ঘটে তাই এর ফলে যে বীজ উৎপন্ন হয় তা নতুন গুণসম্পন্ন হয় এবং বীজ থেকে যে গাছ জন্মায় তাও নতুন গুণসম্পন্ন হয়। এ কারণে পরপরাগায়নে এসব উদ্ভিদে নতুন বৈচিত্র্যের সৃষ্টি হয়। 

প্রশ্ন ১৩। ধুতুরা ফুলে কী ধরনের পরাগায়ন হয় ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : যখন একই ফুলে বা একই গাছের ভিন্ন দুটি ফুলের মধ্যে পরাগায়ন ঘটে তখন তাকে স্ব-পরাগায়ন বলে। ধুতুরা ফুলের ক্ষেত্রে ফুলে বা একই গাছের ভিন্ন দুটি ফুলের মধ্যে পরাগায়ন ঘটে। সুতরাং ধুতুরা ফুলে স্বপরাগায়ন ঘটে। 

প্রশ্ন ১৪ | Egg apparatus বলতে কী বোঝায়? 
উত্তর : স্ত্রী গ্যামিটোফাইট সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় নিউক্লিয়াস ভ্ৰূণথলির কেন্দ্রস্থলে এসে পরস্পরের সাথে মিলিত হয়ে গৌণ নিউক্লিয়াস সৃষ্টি করে। দুইমেরুর নিউক্লিয়াসগুলো সামান্য সাইটোপ্লাজম সহকারে কোষের সৃষ্টি করে। ডিম্বকরন্দ্রের দিকের কোষ তিনটিকে Egg apparatus বা গর্ভযন্ত্র বলে।

প্রশ্ন ১৫। পরপরাগায়নে নতুন ভ্যারাইটি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কেন? 
উত্তর : পর-পরাগায়নে দুটি ভিন্ন উদ্ভিদের ফুলের মধ্যে পরাগসংযোগ ঘটে। দুটি ভিন্ন গুণসম্পন্ন গাছের মধ্যে পরাগায়ন ঘটে। এর ফলে যে বীজ উৎপন্ন হয় তা নতুন গুণসম্পন্ন হয়। এ বীজ থেকে যে গাছ জন্মায় তাও নতুন গুণসম্পন্ন হয় এ কারণে এসব গাছের নতুন ভ্যারাইটির সৃষ্টি হয়। পাঠ মানব প্রজননে হরমোনের ভূমিকা ও মানব ভ্রূণের বিকাশ 

প্রশ্ন ১৬। থাইরয়েডকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলা হয় কেন
উত্তর : প্রাণিদেহে কতকগুলো নালিবিহীন বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি আছে। এসব গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত রসকে হরমোন বলে। পরিবহন করার জন্য এর কোনো নির্দিষ্ট নালি থাকে না। শুধু রক্তের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে হরমোন পরিবাহিত হয়। আমরা জানি, থাইরয়েড একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি যা নালিবিহীন। থাইরয়েড থেকে নিঃসৃত রস বা হরমোন রক্তের মাধ্যমে শরীরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবাহিত হয়। এজন্য থাইরয়েডকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলা হয়। 

প্রশ্ন ১৭। অমরাকে ফুসফুসের সাথে তুলনা করা হয় কেন?
উত্তর : যে বিশেষ অঙ্গের মাধ্যমে মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত হয় তাকে অমরা বা গর্ভফুল বলে। অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ু গাত্রে সংস্থাপিত হয়। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইডের বিনিময় ঘটে। এজন্য অমরাকে ফুসফুসের সাথে তুলনা করা হয়। 

প্রশ্ন ১৮ । মেনোপেজ বলতে কী বোঝায়? 
উত্তর : বয়ঃসন্ধিকাল থেকে মেয়েদের নির্দিষ্ট সময় পরপর রক্তস্রাব হয়। একে মাসিক বা ঋতুস্রাব বলে। সাধারণত ৪০ – ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ঋতুস্রাব চক্রাকারে চলতে থাকে। এরপর ঋতুস্রাব চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায়, একে মেনোপেজ বলে। 

প্রশ্ন ১৯। অমরাকে মানবভ্রূণের রেচন অঙ্গ বলা হয় কেন? 
উত্তর : যে বিশেষ অঙ্গের মাধ্যমে মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত হয় তাকে অমরা বা গর্ভফুল বলে অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গায়ে সংস্থাপিত হয়। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। এভাবে অমরা মানবদেহের রেচন অঙ্গের মতো কাজ করে। 

প্রশ্ন ২০। রান্টুলা বলতে কী বুঝায়? 
 উত্তর : নিষিক্ত ডিম্বাণু ধীরে ধীরে ডিম্বনালি বেয়ে জরায়ুর দিকে অগ্রসর হয়। এ সময় নিষিক্ত ডিম্বাণুর কোষ বিভাজন বা ক্লীভেজ চলতে থাকে। প্রায় ৭২ ঘণ্টা পর ১৬ কোষ বিশিষ্ট একটি গঠন তৈরি হয় তখন একে রাষ্টুলা বলা হয়। যা পরবর্তীতে বলের মতো আকার ধারণ করে। 

প্রশ্ন ২১ । ভ্রূণের বেড়ে উঠায় অমরা গুরুত্বপূর্ণ কেন? 
উত্তর : ভূগের বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের দরকার। শর্করা, আমিষ, ে পানি এবং খনিজ লবণ ইত্যাদি অমরার মাধ্যমে ভূপে প্রবেশ করে এছাড়া অমরার মাধ্যমে ভূগ মায়ের রক্ত থেকে , এবং CO., এর বিনিময় ঘটায় ।তাই ভ্রূণের বেড়ে উঠার জন্য অমরা গুরুত্বপূর্ণ

 প্রশ্ন ২২ । অমরা বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : যে বিশেষ অঙ্গের মাধ্যমে মাতৃজরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভূ এবং মাতৃজরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত হয় তাকে অমরা গর্ভফুল বলে। ক্রমবর্ধমান ভ্রূণের কিছু কোষ এবং মাতৃ জরায়ুর অন্তঃস্তরের কিছু কোষ মিলিত হয়ে ডিম্বাকার ও রক্তনালি সমৃদ্ধ অমরা

প্রশ্ন ২৩। AIDS কে ঘাতক ব্যাধি বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : AIDS ১৯৮১ সালে আবিষ্কৃত হয়। বর্তমান বিশ্বে ২ কোটি ৩০ লক্ষেরও বেশি লোক AIDS এর জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত। HIV ভাইরাসের আক্রমণে AIDS রোগ হয়। এই ভাইরাস শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষতিসাধন করে ও এ কণিকার এন্টিবডি তৈরিতে বিঘ্ন ঘটায়। ফলে এই ভাইরাসের আক্রমণে রোগীর দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায় ফলে রোগীর মৃত্যু অনিবার্য হয়ে পড়ে। এ রোগের প্রতিকারে কোনো ঔষধ আবিষ্কৃত হয়নি। এজন্য একে যাতক ব্যাধি বলা হয়। 

প্রশ্ন ২৪। এইডস আক্রান্ত রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় কেন? 
উত্তর : এইডস একটি মারাত্মক ঘাতক ব্যাধি যা HIV ভাইরাসের আক্রমণে হয়ে থাকে। এই ভাইরাস শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষতিসাধন করে। এবং এ কণিকার এন্টিবডি তৈরিতে বিঘ্ন ঘটায়। ফলে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা ও এন্টিবডির পরিমাণ ক্রমশ কমতে থাকে। এই ভাইরাস মানবদেহে সুপ্ত অবস্থায় অনেক দিন থাকতে পারে। এই কারণে HIV ভাইরাসের আক্রমণে এইডস আক্রান্ত রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় ফলে রোগীর মৃত্যু অনিবার্য হয়ে পড়ে। 

প্রশ্ন ২৫। AIDS কে কেন প্রজনন সংক্রামক রোগ বলা হয়?
উত্তর : AIDS একটি ঘাতক ব্যাধি। একে প্রজনন সংক্রামক রোগও বলা হয়। কেননা এইডস আক্রান্ত পুরুষ বা মহিলার যৌন মিলনের মাধ্যমে এ রোগ হয়। এইডস আক্রান্ত বাবা-মায়ের সন্তানও AIDS আক্রান্ত হয়। 

প্রশ্ন ২৬। এইডস বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : HIV ভাইরাসের আক্রমণে দেহে WBC বিশেষ করে CD4 জাতীয় WBC এর সংখ্যা কমে যায় এবং এন্টিবডি উৎপাদন কমে গিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। এই অবস্থাকে এইডস বলে। যার পূর্ণরূপ Acquired immune deficiency syndrome CLO 

SSC জীববিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

আরো যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন, নবম-দশম/SSC জীববিজ্ঞান অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর। নবম দশম শ্রেণী জীববিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর।জীববিজ্ঞান জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান mcq । নবম-দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের mcq

জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

Post a Comment

Previous Post Next Post