SSC জীববিজ্ঞান দ্বাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF ( A+) ১০০% কমন উপযোগী

SSC জীববিজ্ঞান দ্বাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর। জীববিজ্ঞান A+ পাওয়া পানির মত সহজ করে তুলবে এই প্রশ্নগুলি। ১০০% কমন উপযোগী। এই প্রশ্নগুলো শিখে রাখলে পরীক্ষা ইনশাল্লাহ কমন পড়বে। কারণ এখানে বাছাইকৃতভাবে বিভিন্ন নামিদামি ক্যাডেট স্কুল এবং বোর্ড বিশ্লেষণ করে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করা হয়েছে। নবম দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান প্রশ্নের উত্তর নিম্নে

SSC জীববিজ্ঞান দ্বাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১। মেন্ডেলকে বংশগতির জনক বলা হয় কেন?
উত্তর : জিনতত্ত্বে মেন্ডেলের অবদান অপরিসীম। অস্ট্রিয়াবাসী ধর্মযাজক গ্রেগর জোহান মেন্ডেল দীর্ঘ সাত বছর Pisum sativum নামক মটরশুঁটি গাছের উপর নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে বংশগতির উপর সতর্ক ও একনিষ্ঠ কাজের মাধ্যমে দুটি মৌলিক সিদ্ধান্তে উপনীত হন। মেন্ডেল প্রদত্ত তত্ত্বগুলোকে বর্তমানে বংশগতিবিদ্যার ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। এসব কারণে মেডেলকে জিনতত্ত্বের জনক বলা হয়। 

প্রশ্ন ২। জীনকে বংশগতির ধারক বলা হয় কেন? 
উত্তর : জীবের সব দৃশ্য ও অদৃশ্যমান লক্ষণ বা বৈশিষ্ট্য ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ করে জিন। সাধারণত একটি বৈশিষ্ট্যের জন্য একটি নির্দিষ্ট জিন থাকে এবং কোনো ক্ষেত্রে একটি বৈশিষ্ট্যের জন্য একাধিক জিনও থাকতে পারে। নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ধারণকারী জিন পিতা-মাতা হতে বৈশিষ্ট্যসমূহ সন্তানসন্ততিতে স্থানান্তরিত করে। এজন্যই জিনকে বংশগতির ধারক বলা হয়। 

প্রশ্ন৩। জীবের বংশগতি বলে কি ?
উত্তর : জীবের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী জিনসমূহ প্রজননের মাধ্যমে পিতামাতা থেকে বংশানুক্রমে সন্তান-সন্ততির দেহে সঞ্চারিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বংশগতি বলে। এ প্রক্রিয়ায় পিতা-মাতার বিশেষ লক্ষণগুলো নির্ভুলভাবে সন্তান. সন্ততির মধ্যে স্থানান্তরিত হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বংশধরদের মধ্যে পিতা-মাতার লক্ষণগুলোর অবিকল প্রতিরূপ দৃষ্ট হয় না। 

প্রশ্ন ৪। বংশগতীয় বৈচিত্র্য বলতে কী বোঝ? 
উত্তর : বিভিন্ন কারণে জিনের গঠন এবং বিন্যাসের পরিবর্তন হয়ে জীবের বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন হয় এবং নতুন প্রজাতির উদ্ভব হতে পারে। এই প্রক্রিয়ায় জীবের মধ্যে যে বৈচিত্র্য ঘটে, তাকেই বলা হয় বংশগতীয় বৈচিত্র্য। DNA আসে এবং ক্রসিং ওভারের মাধ্যমে বৈশিষ্ট্যের সংমিশ্রণ ঘটে। ফলে কিছু বৈশিষ্ট্য প্রকাশ না পেয়ে সুপ্ত অবস্থায় থাকে। তাই সন্তানসন্তুতি হুবহু পিতা-মাতার মতো হয় না। পাঠ DNA অনুলিপন ও ডিএনএ টেস্ট পাঠ। বংশগতিবস্তু : ক্রোমোজোম, ডিএনএ, আরএনএ ও জিন 

প্রশ্ন ৫। ক্রোমোজোমকে বংশগতির ভৌতভিত্তি বলা হয় কেন? 
উত্তর : বংশগতির প্রধান উপাদান হচ্ছে ক্রোমোজোম। ক্রোমোজোমে অসংখ্য অতি সূক্ষ্ম জিন থাকে যা জীবের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে। ক্রোমোজোম এসব বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী জিন মাতাপিতা থেকে সন্তানসন্ততিতে বহন করে নিয়ে যায়। মানুষের চোখের রং, চুলের আকৃতি, চামড়ার গঠন ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোম কর্তৃক বাহিত হয়ে বংশগতির ধারা অক্ষুন্ন রাখে। এ কারণে ক্রোমোজোমকে বংশগতির ভৌত ভিত্তি বলা হয়। 

প্রশ্ন ৭। ডি এন এ টেস্ট করা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : DNA টেস্টের মাধ্যমে সহজেই অপরাধী ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়। অপরাধের শিকার এমন কোন ব্যক্তির কাছ থেকে প্রাপ্ত জৈবিক নমুনার DNA-র নকশাকে তুলনা করা হয় সন্দেহভাজনের কাছ থেকে নেওয়া রক্ত বা জৈবিক নমুনার DNA এর সাথে। যদি DNA নকশা মিলে যায় সহজেই বলা যায় যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তিই অপরাধী। এছাড়াও সন্তানের জৈবিক পিতা-মাতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও ডিএনএ টেস্ট করা হয়। 

প্রশ্ন ৮। DNA অনুলিপনকে অর্ধ-রক্ষণশীল অনুলিপন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় একটি DNA অণু থেকে আর একটি নতুন DNA অণু তৈরি হয় বা সংশ্লেষিত হয় তাকে DNA অনুলিপন বলে। এই পদ্ধতিতে DNA সূত্র দুটির হাইড্রোজেন বন্ধন ভেঙে গিয়ে আলাদা হয় এবং প্রতিটি সূত্র তার পরিপূরক নতুন সূত্র সৃষ্টি করে। এরপর একটি পুরাতন সূত্র ও একটি নতুন সূত্র সংযুক্ত হয়ে DNA অণুর সৃষ্টি হয়। একটি পুরাতন ও মাতৃ সূত্রক ও একটি নতুন সৃষ্ট সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত বলে একে অর্ধ সংরক্ষণশীল পদ্ধতি বলা হয়। 

প্রশ্ন ৬। সন্তান হুবহু পিতা-মাতার মতো হয় না কেন?
উত্তর : মানুষের ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনের মাধ্যমে পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্যাবলি তাদের সন্তান-সন্ততিতে সঞ্চারিত হয়। মিয়োসিস কোষ বিভাজনের সময় ক্রসিং ওভারের মাধ্যমে পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্যাবলি সন্তানের দেহে সঞ্চারিত হয়। কিন্তু পিতা-মাতার দেহ থেকে এক সেট 

প্রশ্ন ৯ । লিঙ্গ নির্ধারণে ক্রোমোজোম কীভাবে ভূমিকা রাখে? 
উত্তর : লিঙ্গ নির্ধারণে ক্রোমোজোম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানবদেহে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোমের মধ্যে ১ জোড়া অর্থাৎ X ও Y ক্রোমোজোম মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণ করে থাকে। বাবার XY থেকে একটি মায়ের xX থেকে একটি ক্রোমোজোম মিলিত হয়ে পুত্র/কন্যা সন্তান হয়। 

প্রশ্ন ১০। বর্ণান্ধতা মহিলাদের চেয়ে পুরুষের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায় কেন? 
 উত্তর : বর্ণান্ধতা হলো একটি সেক্স লিংকড অসুখ। বেশির ভাগ সেক্স লিকড অসুখ হয় X ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনগুলোর মিউটেশনের কারণে। মেয়েদের যেহেতু দুটি X ক্রোমোজোম থাকে, সেহেতু একটি x ক্রোমোজোমে মিউটেশন থাকলেও আরেকটি X ক্রোমোজোম স্বাভাবিক থাকার কারণে রোগলক্ষণ প্রকাশ পায় না। দুটি X ক্রোমোজোমই একই সাথে একই অসুখের মিউটেশন থাকার সম্ভাবনা খুব কম বলে মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের ক্ষেত্রে বর্ণান্ধতা বেশি দেখা যায় । 

প্রশ্ন ১১। রক্তের লোহিত রক্তকণিকার এক অস্বাভাবিক অবস্থাজনিত  রোগ কোনটি? ব্যাখ্যা কর 
উত্তর : রক্তের লোহিত রক্তকণিকার এক অস্বাভাবিক অবস্থাজনিত রোগ থ্যালাসেমিয়া। নিচে ব্যাখ্যা করা হলোগ্লোবিউলিন এবং B লোহিত রক্ত কণিকা দুই ধরনের প্রোটিন গ্লোবিউলিন দ্বারা গঠিত। লোহিত রক্ত কোষে এ দুটি প্রোটিনের জিন নষ্ট হলে লোহিত রক্ত কণিকাগুলো নষ্ট হয়। ফলে রোগী রক্তশূন্যতায় ভোগে। সুতরাং লোহিত রক্ত কণিকায় প্রোটিনের জিন নষ্ট হবার কারণে থ্যালামেসিয়া রোগ হয়। এ রোগ বংশ পরম্পরায় হয়ে থাকে। 

প্রশ্ন ১২ । কুলির থ্যালাসেমিয়া বলতে কী বোঝায়? 
উত্তর : দেহ কোনো কারণে B-গ্লোবিউলিন প্রোটিন উৎপাদনে অসমর্থতা দেখালে B-থ্যালাসেমিয়া রোগ দেখা যায়। একেই কুলির থ্যালাসেমিয়া বলে। এ রোগটি বেশিরভাগ ভূ-মধ্যসাগরীয় অঞ্চলের লোকদের মধ্যে দেখা যায় । 

প্রশ্ন ১৩। থ্যালাসেমিয়া রোগের কারণ ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : থ্যালাসেমিয়া হয় লোহিত রক্ত কোষের দুটি প্রোটিনের জিন নষ্টের কারণে। থ্যালাসেমিয়া রক্তের লোহিত রক্ত কণিকার এক অস্বাভাবিক অবস্থাজনিত রোগের নাম। এ রোগী রক্তশূন্যতায় ভোগে। লোহিত রক্তকণিকা দুই ধরনের প্রোটিন দ্বারা তৈরি গ্লোবিউলিন এবং B গ্লোবিউলিন। লোহিত রক্ত কণিকার এ দুটি প্রোটিন জিন নষ্ট হলে ত্রুটিপূর্ণ লোহিত রক্ত কোষ উৎপাদিত হয়। ফলে দুধরনের থ্যালাসেমিয়া দেখা যায়। 

প্রশ্ন ১৪। থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা বর্ণনা কর। 
কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ, কুমিল্লা) উত্তর : সাধারণত নির্দিষ্ট সময় পরপর রক্ত প্রদান এবং নির্দিষ্ট ঔষধ খাইয়ে থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা দেওয়া হয়। রোগীদের লৌহসমৃদ্ধ ফল বা ঔষধ খেতে হয় না, কারণ তা শরীরে জমে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতিসাধন করে। 

প্রশ্ন ১৫। জেনেটিক ডিসঅর্ডার কেন হয়? 
উত্তর : কিছু জিনগত অসুখ আছে, যেগুলোতে মিউটেশন হয়। যেমন- সেক্স ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনগুলোতে। এসব অসুখকে বলে সেক্স লিংকড অসুখ। এই অসুখগুলো সেক্স ক্রোমোজোমের মাধ্যমে বংশ পরম্পরায় সঞ্চারিত হয়। এই কারণেই জেনেটিক ডিসঅর্ডার বা বংশগতি ব্যাধি হয়। পাঠ জৈব বিবর্তন তত্ত্ব : জীবনের আবির্ভাব ও ডারউইনের মতবাদ 

প্রশ্ন ১৬। প্রজাতির টিকে থাকায় বিবর্তন গুরুত্বপূর্ণ কেন?
উত্তর : বিবর্তনের মাধ্যমে নতুন প্রজাতির উদ্ভবকালে দেখা যায় অনেক প্রজাতি কালের গর্ভে হারিয়ে যায়। উদাহরণ হিসেবে ডাইনোসরের কথা বলা যায়। দেখা গেছে যে, সময়ের সাথে যে প্রজাতিটির টিকে থাকার ক্ষমতা যত বেশি সে বিবর্তনের ধারায় তত বেশিদিন টিকে থাকতে পারে। অর্থাৎ যে পরিবেশ, জীবনপ্রবাহ ও জনমিতির মানদণ্ডে বিবর্তনে যে যত বেশি খাপ খাওয়াতে পারবে সেই প্রজাতিটি টিকে থাকবে। 

প্রশ্ন ১৭। জীবনের উৎপত্তি যে পানিতে হয়েছিল, এ নিয়ে কোনো দ্বিমত আছে কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : জীবনের উৎপত্তি যে পানিতে হয়েছিল, এ নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। এ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা যে যুক্তি দিয়েছেন তা হলো প্রথমত, অধিকাংশ জীবকোষ এবং দেহস্থ রক্ত ও অন্যান্য তরলে নানারকম লবণের উপস্থিতি, যার সাথে সমুদ্রের পানির খনিজ লবণের সাদৃশ্য রয়েছে। দ্বিতীয়, সমুদ্রের পানিতে এখনো অনেক সরল এবং একোষী জীব বসবাস করে। 

প্রশ্ন ১৮। পৃথিবী থেকে ডায়নোসর লোপ পেয়েছে কিন্তু তেলাপোকা টিকে আছে কীভাবে? 
উত্তর : পৃথিবী থেকে ডায়নোসর এর লোপ পাওয়া এবং তেলাপোকার টিকে থাকার কারণ হচ্ছে বিবর্তন। দেখা গেছে যে, সময়ের সাথে যে প্রজাতিটির টিকে থাকার ক্ষমতা যত বেশি, সে বিবর্তনের আবর্তে তত বেশি দিন টিকে থাকতে পারে। অর্থাৎ যে পরিবেশ, জীবনপ্রবাহ ও জনমিতির মানদণ্ডে বিবর্তনে যে যত বেশি খাপ খাওয়াতে পারবে সেই প্রজাতিটি টিকে থাকবে। এজন্য পৃথিবী থেকে ডায়নোসর লোপ পেয়েছে কিন্তু তেলাপোকা এখনো টিকে আছে।

প্রশ্ন ১৯। জৈব বিবর্তন বলতে কী বুঝায়? 
পৃথিবীতে আবির্ভাব ও টিকে থাকার জন্যে যে পরিবর্তন ও অভিযোজন প্রক্রিয়া তাকে জৈব বিবর্তন বলে। পৃথিবীতে বর্তমান যত জীব এসেছে তারা অনেকেই সময়ের আবর্তে লুপ্ত হয়ে গেছে। যেমন : ডাইনোসর। আবার কোনো কোনো জীব ধীর পরিবর্তন ঘটিয়ে এখনও টিকে আছে। এই টিকে থাকার জন্য জীবকে সংগ্রাম করতে হয়েছে, শারীরিক গঠন, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য এই যে পরিবর্তন, অভিযোজন একেই জৈব বিবর্তন বলে ।

প্রশ্ন ২০। বিবর্তন বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : সময়ের সাথে সাথে কম বৈচিত্র্যপূর্ণ পূর্বের জীব থেকে সুশৃঙ্খল ও অনুক্রমিক পদ্ধতিতে পর্যায়ক্রমিকভাবে বৈচিত্র্যময় জীবের বিকাশকে বিবর্তন বলে । পূর্বে পৃথিবীতে দেখা যেত এখন জীবিত নেই এমনকি বর্তমানে পৃথিবীতে দেখা যায় এরূপ কোনো জীবই এক সময়ে পৃথিবীতে ছিল না। এসবই বিবর্তনের কারণে ঘটছে। 

প্রশ্ন ২১ । প্রাকৃতিক নির্বাচন ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : প্রকৃতিতে প্রতিটি জীবের টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করতে হয়। এভাবে সংগ্রামের মাধ্যমে জীবের টিকে থাকা এবং বিলুপ্ত হওয়ার বিষয়টিকে প্রাকৃতিক নির্বাচন বলে। ডারউইনের মতে জীবনসংগ্রামে সেসব প্রাণী সাফল্য লাভ করে যাদের শারীরিক গঠন প্রকৃতিতে বেঁচে থাকার প্রয়োজনে পরিবর্তিত হয়। তারা পরিবর্তনশীলতায় দক্ষতার পরিচয় দিয়ে অভিযোজিত গুণগুলো বংশপরম্পরায় সঞ্চারিত করে বেঁচে থাকে এবং বিবর্তনের প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়। পক্ষান্তরে পরিবর্তনশীলতায় ব্যর্থরা প্রকৃতি কর্তৃক নির্বাচিত হয় না । 

প্রশ্ন ২২। জীবের টিকে থাকার ব্যাপারে যেকোনো দুটি বিবেচ্য বিষয় লিখ।
উত্তর : জীবের টিকে থাকার ব্যাপারে যেকোনো দুটি বিষয় হলো১. জীবের অত্যধিক প্রজনন ক্ষমতা। ২. জীবের বাঁচার সংগ্রাম। 

SSC জীববিজ্ঞান দ্বাদশ অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
আরো যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন, নবম-দশম/SSC জীববিজ্ঞান অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর। নবম দশম শ্রেণী জীববিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর।জীববিজ্ঞান জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান mcq । নবম-দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের mcq

জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

Post a Comment

Previous Post Next Post