SSC জীববিজ্ঞান ২য় অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF ( A+) ১০০% কমন উপযোগী

SSC জীববিজ্ঞান ২য় অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর। জীববিজ্ঞান A+ পাওয়া পানির মত সহজ করে তুলবে এই প্রশ্নগুলি। ১০০% কমন উপযোগী। এই প্রশ্নগুলো শিখে রাখলে পরীক্ষা ইনশাল্লাহ কমন পড়বে। কারণ এখানে বাছাইকৃতভাবে বিভিন্ন নামিদামি ক্যাডেট স্কুল এবং বোর্ড বিশ্লেষণ করে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করা হয়েছে। নবম দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান প্রশ্নের উত্তর নিম্নে

SSC জীববিজ্ঞান ২য় অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন ১। প্রকৃত কোষ বলতে কী বোঝায়? 
উত্তর : যেসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত অর্থাৎ নিউক্লিয়ার ঝিল্লী, দ্বারা নিউক্লিও বস্তু সুগঠিত ও সুসংগঠিত তাদেরকে প্রকৃত কোষ বলে। প্রকৃত কোষের ক্রোমোজোমে DNA, প্রোটিন, হিস্টোন ও অন্যান্য উপাদান থাকে। অধিকাংশ উচ্চ শ্রেণির জীবকোষ এ ধরনের হয়।

প্রশ্ন ২। আদি কোষ বলতে কী বোঝায়? 
উত্তর : যে সকল কোষের সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না অর্থাৎ নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস অনুপস্থিত তাদেরকে আদি কোষ বলে। এসব কোষে মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে না তবে রাইবোসোম উপস্থিত থাকে। পাঠ উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের প্রধান অঙ্গাণু এবং তাদের কাজ 

প্রশ্ন ৩। রূপান্তরিত প্লাস্টিড কী? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : যেসব প্লাস্টিডের বর্ণের পরিবর্তনের কারণে উদ্ভিদ দেহে বর্ণের পরিবর্তন হয় তাদেরকে রূপান্তরিত প্লাস্টিড বলা হয়। লিউকোপ্লাস্ট এক ধরনের রূপান্তরিত প্লাস্টিড। এরা সাধারণত বর্ণহীন। তবে আলোর সংস্পর্শে এলে লিউকোপ্লাস্ট, ক্রোমোপ্লাস্ট বা ক্লোরোপ্লাস্টে রূপান্তরিত হতে পারে। এজন্যই লিউকোপ্লাস্টকে রূপান্তরিত প্লাস্টিড বলা হয়। 

প্রশ্ন ৪। কোন পেশিকে মসৃণ পেশি বলা হয়? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : যে সকল পেশি টিস্যুর সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয় তাদেরকে অনৈচ্ছিক পেশি বলে। এ পেশির কোষগুলো মাকু আকৃতির। এদের গায়ে আড়াআড়ি দাগ থাকে না অর্থাৎ মসৃণ। এজন্য এ পেশিকে মসৃণ পেশি বলা হয়। মেরুদন্ডী প্রাণীদের রক্তনালি, পৌষ্টিক নালির প্রাচীরে অনৈচ্ছিক পেশি থাকে। 

প্রশ্ন ৫। লাইসোজোমকে জীবাণু ভক্ষক বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : লাইসোজোমকে জীবণু ভক্ষক বলা হয় কারণ- লাইসোজোম ফ্যাগোসাইটোসিস ও পিনোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষে আগত আক্রমণকারী জীবাণু ধ্বংস করে বা খাদ্য উপাদানকে ভক্ষণ করে। লাইসোজোমের এনজাইম কর্তৃক কোষে গৃহীত ব্যাকটেরিয়া ও খাদ্যবস্তুর জারণ ঘটিয়ে কোষকে রক্ষা করে। 

প্রশ্ন ৬। মাইটোকন্ড্রিয়াকে শক্তিঘর বলা হয় কেন? 
উত্তর : জীবের শ্বসনকার্যে সাহায্য করা মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ। এ জন্য শক্তি প্রয়োজন। মাইটোকন্ড্রিয়াতে শক্তি উৎপাদনের সকল প্রকার এনজাইম, কো-এনজাইম উপস্থিত থাকে। তাই শক্তি উৎপাদনের বিক্রিয়াগুলো মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সম্পন্ন হয়। এ জন্য মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের ঔঘর বলা হয়। 

প্রশ্ন ৭। কোষের কোন অঙ্গাণুটি রঙিন রং সৃষ্টি করে? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : প্লাস্টিড উদ্ভিদকোষের এক অনন্য বৈশিষ্ট্য। এ প্লাস্টিড অঙ্গাণুটিই রঙিন রং সৃষ্টি করে। তিন ধরনের প্লাস্টিডের মধ্যে ক্লোরোপ্লাস্ট সবুজ রঙের। অসবুজ ও রঙিন প্লাস্টিডকে ক্রোমোপ্লাস্ট বলে। এসব প্লাস্টিডের বর্ণ কণিকার মিশ্রণজনিত কারণে পাতা, ফুল ও ফল হলুদ, কমলা বা লাল হয়ে থাকে। 
প্রশ্ন ৮। ক্রোমাটিন জালিকা কী? ব্যাখ্যা কর। 

উত্তর : কোষের বিশ্রামকালে নিউক্লিয়াসে কুন্ডলী পাকানো সূক্ষ্ম সুতার মতো অংশই হলো ক্রোমাটিন জালিকা। কোষ বিভাজনের সময় এরা মোটা ও খাটো হয় তখন তাদের আলাদা আলাদা ক্রোমোজোম হিসেবে দেখা যায়। 

প্রশ্ন ৯। প্লাস্টিডকে বর্ণ গঠনকারী অঙ্গ বলা হয় কেন?
উত্তর : প্লাস্টিড উদ্ভিদ কোষের এক অনন্য বৈশিষ্ট্য। তিন ধরনের গ্লাস্টিডের মধ্যে সবুজ রঙের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে। প্লাস্টিডে ক্লোরোফিল থাকে তাই এদের সবুজ দেখায়। অসবুজ ও রঙিন প্লাস্টিডকে ক্রোমোপ্লাস্ট বলে। এসব প্লাস্টিডের বর্ণ কণিকার মিশ্রণজনিত কারণে ফুল, পাতা ও উদ্ভিদের অন্যান্য অংশ আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এ বর্ণ কণিকার কারণেই পাতা, ফুল ও ফল হলুদ, কমলা বা লাল হয়ে থাকে। তাই গ্লাস্টিডকে বর্ণ গঠনকারী অঙ্গ বলা হয়। 

প্রশ্ন ১০। নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় কেন? 
উত্তর : নিউক্লিয়াস কোষের যাবতীয় কার্যাবলি যেমন, কোষের গঠনগত ও শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্যের নিয়ন্ত্রণ, RNA ও রাইবোজোম গঠন, প্রোটিন সংশ্লেষণ, বংশগতির স্থানান্তর, বংশগতির বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক ক্রোমোজোম ধারণ, কোষ বিভাজনে অংশ গ্রহণ সবই নিয়ন্ত্রণ করে। তাই জীবকোষের সার্বিক কার্য সম্পাদনে জড়িত বলে নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলে। 

প্রশ্ন ১১। পরিণত সিভকোষে নিউক্লিয়াস থাকে না কেন? 
উত্তর : পাশাপাশি অবস্থিত সিভনলের মধ্যবর্তী সিভপ্লেটের সিভছিদ্রের মধ্য দিয়ে পাতায় প্রস্তুতকৃত খাদ্য উদ্ভিদের বিভিন্ন অঙ্গে পরিবাহিত হয়। তাছাড়া এর পার্শ্ববর্তী সঙ্গীকোষের পাতলা প্রাচীরের ছিদ্রের মাধ্যমে এরা সঙ্গীকোষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে। এ সঙ্গীকোষের বৃহৎ নিউক্লিয়াস সীভনলের কার্য কিয়দংশ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই পরিণত সীভকোষে নিউক্লিয়াস থাকে না।

প্রশ্ন ১২। জাইলেমকে পরিবহন টিস্যু বলা হয় কেন? 
উত্তর : বিভিন্ন প্রকার কোষের সমন্বয়ে যে স্থায়ী টিস্যু গঠিত হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে। জাইলেম এক ধরনের জটিল টিস্যু। জাইলেমের প্রধান কাজ হচ্ছে মূলরোমের সাহায্যে মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবণ শোষণ করে কাণ্ড ও পাতায় পরিবহন করা। যেহেতু জাইলেম উদ্ভিদ দেহে পানি ও খনিজ লবণ পরিবহন করে তাই জাইলেমকে পরিবহন টিস্যু বলা হয়। 

প্রশ্ন ১৩। পরিবহন টিস্যুকে জটিল টিস্যু বলা হয় কেন? 
উত্তর : বিভিন্ন প্রকার কোষের সমন্বয়ে যে স্থায়ী টিস্যু গঠিত হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে। জটিল টিস্যু দুই ধরনের জাইলেম ও ফ্লোয়েম। এরা উদ্ভিদে খাদ্য, পানি ও খনিজ লবণ পরিবহনে সাহায্য করে। তাই পরিবহন টিস্যুকে জটিল টিস্যু বলা হয়

প্রশ্ন ২১। হৃৎপেশি অন্যান্য পেশি থেকে আলাদা কেন? 
উত্তর : বিভাজনক্ষম ভাজক টিস্যুর মাধ্যমে নতুন কোষ তৈরি হয়। জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যুর নতুন কোষ সৃষ্টি হয়। ক্যাম্বিয়াম কেন্দ্রের দিকে নতুন জাইলেম এবং পরিধির দিকে নতুন ফ্লোয়েম টিস্যুর কোষ তৈরির ফলে পরিণত কাণ্ড ও মূল প্রস্থে বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ মোটা হতে থাকে। এভাবেই গৌণ বৃদ্ধির ফলে উদ্ভিদের কাণ্ড বাড়তে থাকে। 

প্রশ্ন ১৫ । নিউরন বিভাজিত হয় না কেন? 
উত্তর : নিউরন স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক। কোষদেহ, ডেনড্রাইট এবং অ্যাক্সনের সমন্বয়ে নিউরন গঠিত। কোষের সাইটোপ্লাজমে মাইটোকন্ড্রিয়া, গলজি বড়ি, রাইবোসোম, আন্তঃপ্লাজমীয় জালিকা ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে। তবে নিউরনের সাইটোপ্লাজমে কোনো সক্রিয় সেন্ট্রিওল থাকে না। তাই নিউরন বিভাজিত হয় না। 

৬। কোষকঙ্কাল বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : প্রকৃত কোষের কোষঝিল্লি অতিক্রম করে সাইটোপ্লাজমের কঙ্কাল গঠনকারী প্রোটিন নির্মিত তন্তুময় অংশ এরা সাইটোস্কেলিটন। বিশেষই হলো কোষ কঙ্কাল বা মাইক্রোটিউবিউল, মাইক্রোফিলামেন্ট ও ইন্টারমিডিয়েট ফিলামেন্ট নিয়ে গঠিত। এরা কোষীয় চলনে এবং সেন্ট্রিওল, সিলিয়া ও ফ্লাজেলা সৃষ্টিতে অংশগ্রহণ করে। 

প্রশ্ন ১৭। কোন টিস্যু দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠন করে? 
উত্তর : দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠনকারী টিস্যুকে স্কেলিটাল যোজক টিস্যু বলে। এ টিস্যু দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠন করে। দেহকে নির্দিষ্ট আকৃতি এবং দৃঢ়তা দেয়। অঙ্গ সঞ্চালন এবং চলনে সহায়তা করে। এছাড়া এ টিস্যু বিভিন্ন ধরনের রক্তকণিকা উৎপন্ন করে। 

প্রশ্ন ১৮। হৃদপেশি এক ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি— ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : হৃদপেশি বা কার্ডিয়াক পেশি মেরুদণ্ডী প্রাণীর এক বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি। এ টিস্যুর কোষগুলো নলাকৃতি, শাখান্বিত ও আড়াআড়ি দাগযুক্ত। এ টিস্যুর কোষগুলোর মধ্যে ইন্টারক্যালেটেড ডিস্ক থাকে। এদের সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয়। তাই হৃদপেশিকে অনৈচ্ছিক পেশি বলা হয়।

প্রশ্ন ১৯। রক্তকে মানবদেহের পরিবহন কলা বলা হয় কেন? 
উত্তর : রক্ত জীবনীশক্তির মূল । এটি এক ধরনের ক্ষারীয়, ঈষৎ লবণাক্ত এবং লালবর্ণের তরল যোজক কলা। যা মানবদেহের ধমনি, শিরা ও কৈশিক নালির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অভ্যন্তরীণ পরিবহণে অংশ নেয় এবং কোষে অক্সিজেন ও খাদ্য উপাদান সরবরাহ করে। এ কারণে রক্তকে মানবদেহের পরিবহন কলা বলা হয়। 

প্রশ্ন ২২। মেরুদণ্ডী প্রাণীর ত্বককে ট্রানজিশনাল আবরণী বলা হয় কেন? 
উত্তর : মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকে স্ট্র্যাটিফাইড আবরণী টিস্যু আছে, যার স্তরের সংখ্যা মিনিটের মধ্যে পাল্টে যেতে পারে। কখনো দেখা যায় তিন-চারটি স্তর আবার পরক্ষণেই দেখা যায় সাত-আটটি। তাই মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বককে ট্রানজিশনাল আবরণী বলা হয় 

প্রশ্ন ২৩। হৃৎপিণ্ড কেন স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ? 
উত্তর : স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র বলতে বোঝায় যে তন্ত্রের কার্যকারিতার উপর মস্তিষ্ক ও মেরুরজ্জুর প্রভাব থাকে না। যার ফলে এরা স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে আপন কর্তব্য সম্পাদন করে। এজন্য হৃৎপিণ্ড স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ বলা যায়। কারণ, হৃৎপিণ্ডের কার্যকারিতার উপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। 

প্রশ্ন ২০। অনৈচ্ছিক পেশিকে মসৃণ পেশি বলা হয় কেন? 
উত্তর : যেসকল পেশি টিস্যুর সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয় তাদেরকে অনৈচ্ছিক পেশি বলে। এ পেশির কোষগুলো মাকু আকৃতির। এদের গায়ে আড়াআড়ি দাগ থাকে না অর্থাৎ মসৃণ । এজন্য এ পেশিকে মসৃণ পেশি বলা হয়। মেরুদন্ডী প্রাণীদের রক্তনালি, পৌষ্টিক নালির প্রাচীরে অনৈচ্ছিক পেশি থাকে। 

প্রশ্ন ২৪। স্ট্যাটিফাইড আবরণী টিস্যুকে ট্রানজিশনাল আবরণী টিস্যু বলা হয় কেন? 
উত্তর : স্ট্র্যাটিফাইড আবরণী টিস্যুর কোষগুলো ভিত্তি পর্দার উপর একাধিক স্তরে সজ্জিত থাকে। এমন স্ট্র্যাটিফাইড আবরণী টিস্যুও আছে, যার স্তরের সংখ্যা মিনিটের মধ্যে পাল্টে যেতে পারে। কখনো দেখা যায় তিন-চারটি আবার পরক্ষণেই দেখা যায় সাত-আটটি। এ কারণে স্ট্র্যাটিফাইড আবরণী টিস্যুকে ট্রানজিশনাল আবরণী টিস্যু বলা হয়। 

প্রশ্ন ২৫। কার্ডিয়াক পেশিকে বিশেষ ধরনের পেশি বলা হয় কেন? 
উত্তর : কার্ডিয়াক পেশি বা হৃদপেশি এক বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি। এ পেশি টিস্যুর সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয়। অর্থাৎ কার্ডিয়াক পেশির গঠন ঐচ্ছিক পেশির মতো হলেও কাজ অনৈচ্ছিক পেশির মতো। মানব ভ্রূণ সৃষ্টির একটি বিশেষ পর্যায় থেকে মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত কার্ডিয়াক পেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া সচল রাখে। 

SSC জীববিজ্ঞান ২য় অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
আরো যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন, নবম-দশম/SSC জীববিজ্ঞান অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর। নবম-দশম/SSC  জীববিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর। নবম দশম শ্রেণী জীববিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর।জীববিজ্ঞান জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান mcq । নবম-দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর। জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের mcq

জীববিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

Post a Comment

Previous Post Next Post