SSC রসায়ন ৫মঅধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF ( A+) ১০০% কমন উপযোগী

SSC রসায়ন ৫ম অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর। রসায়ন ৫ম অধ্যায়েকে বিশ্লেষণ করলে অনেকগুলো অনুধাবনমূলক প্রশ্ন পাওয়া যায় তার ভিতর বাছাইকৃত ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিম্নে দেওয়া হলো

SSC রসায়ন ৫ম অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১। CO যৌগে কার্বনের সুপ্ত যোজনী- ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : কোনো মৌলের সর্বোচ্চ যোজনী ও সক্রিয় যোজনীর পার্থক্যকে ঐ মৌলের সুপ্ত যোজনী বলে। CO যৌগে কার্বন (C) এর সক্রিয় যোজনী 2। কিন্তু C এর সর্বোচ্চ যোজনী 4। সুতরাং, CO যৌগে কার্বনের সুপ্ত যোজনী = 4-2-2।

প্রশ্ন ২। ফসফরাসের যোজ্যতা ও যোজ্যতা ইলেকট্রন একই নয়ব্যাখ্যা কর
উত্তর : কোনো অধাতব মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথে বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যাকে ঐ মৌলের যোজ্যতা বলে।
ফসফরাস একটি অধাতু এবং এর শেষ কক্ষপথে বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যা ৩। সুতরাং চ এর যোজ্যতা ৩। আবার কোনো মৌলের সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরে মোট ইলেকট্রন সংখ্যাকে সেই মৌলের যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে। চ এর ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায়, এর সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরে ৫টি ইলেকট্রন আছে। তাই চ এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ৫। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, ফসফরাসের যোজ্যতা ও যোজ্যতা ইলেকট্রন একই নয়।

প্রশ্ন ৩। CI এর যোজ্যতা ইলেকট্রন এবং যোজনী ভিন্ন ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : আমরা জানি, অধাতব মৌলের সর্বশেষ শক্তিস্তরের বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যাকে যোজনী বলে এবং সর্বশেষ শক্তিস্তরের মোট ইলেকট্রন সংখ্যাকে যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে।
*ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায়, এতে যোজ্যতা স্তরে বিজোড় ইলেকট্রন । হওয়ায় যোজনী-। এবং যোজ্যতা স্তরের ইলেকট্রন সংখ্যা 7টি হওয়ায় যোজ্যতা ইলেকট্রন 7। এ কারণেই অধাতব মৌল CI এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ও যোজনী ভিন্ন ।

 প্রশ্ন ৪। নিয়ন নিষ্ক্রিয় কেন, ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : নিয়ন নিষ্ক্রিয় গ্যাস। কারণ, নিয়নের সর্ববহিঃস্থ স্তরে ইলেকট্রন দ্বারা অষ্টক পূর্ণ থাকে যা অত্যন্ত সুস্থিত। এ সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস ভাঙতে অনেক শক্তির প্রয়োজন। তাই নিয়ন স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো মৌলের সাথে যুক্ত হয় না। অর্থাৎ বহিঃস্থ স্তরের সুবিন্যস্ত ইলেকট্রন বিন্যাসের কারণে নিয়ন নিষ্ক্রিয় হয়।

প্রশ্ন ৫। Ne মৌলটি যৌগ গঠন করতে আগ্রহী নয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : Ne মৌলটি যৌগ গঠন করতে আগ্রহী নয়। কারণ Ne  এর ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায়, Ne এর যোজ্যতা স্তর ইলেকট্রন (৮) দ্বারা পূর্ণ। এজন্য এটি কোনো ইলেকট্রন গ্রহণ বা বর্জন করতে চায় না। ফলে এটি যৌগ গঠন করতে আগ্রহী নয়।

প্রশ্ন ৬ । আর্গনের যোজ্যতা শূন্য কেন?
উত্তর : Ar এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ-Ar (18) =......... ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যাচ্ছে যে, Ar এর শেষ কক্ষপথে ৪টি ইলেকট্রন বিদ্যমান। ফলে তাদের ইলেকট্রনীয় কাঠামো অত্যন্ত স্থিতিশীল হয়। স্থিতিশীল ইলেকট্রনীয় গঠনের কারণে Ar অন্য কোনো মৌলের সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না। তাই Ar এর যোজনী শূন্য।

প্রশ্ন ৭। ক্যাটায়ন কীভাবে গঠিত হয়?

উত্তর : যে সকল মৌলের সর্বশেষ শক্তিস্তরে কমসংখ্যক ( 1, 2 বা 3টি) ইলেকট্রন থাকে তাদের নিউক্লিয়াস বহিঃশ্ব ইলেকট্রনের সাথে দুর্বলভাবে আকর্ষিত থাকে। ফলে এসব মৌলের পরমাণু সহজেই ইলেকট্রন ত্যাগ করে দ্বিত বা অষ্টক পূর্ণ করে। এভাবে ইলেকট্রন ত্যাগের মাধ্যমে নিউক্লিয়াসে ধনাত্মক চার্জের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং ধনাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণু বা ক্যাটায়নের সৃষ্টি হয়।


প্রশ্ন ৮। অ্যানায়ন গঠিত হয় কেন?
উত্তর : যে সকল মৌলের সর্বশেষ শক্তিস্তরে 5, 6 বা 7টি ইলেকট্রন থাকে তাদের ক্ষেত্রে নিকটস্থ নিষ্ক্রিয় মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইলেকট্রন গ্রহণ করতে হয় এবং ফলে দ্বিত বা অষ্টকপূর্ণ কাঠামো গঠিত হয়। এভাবে ইলেকট্রন গ্রহণের ফলে পরমাণুটি ঋণাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণু বা আয়ন গঠন করে তথা অ্যানায়ন গঠিত হয়। পাঠ। আয়নিক বন্ধন : আয়নিক বন্ধন গঠনের প্রক্রিয়া

প্রশ্ন ৯। ম্যাগনেসিয়াম আয়নিক যৌগ গঠন করে কেন?
উত্তর : ম্যাগনেসিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস হলো12Mg ............ ম্যাগনেশিয়াম পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ কক্ষপথে ইলেকট্রন থাকায় ইলেকট্রন শেয়ার বা গ্রহণের মাধ্যমে অষ্টকপূর্ণ করতে পারে না। কিন্তু Mg পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ কক্ষপথের 2টি ইলেকট্রন সহজেই ত্যাগ করে অষ্টক পূর্ণ করতে পারে। তাই ম্যাগনেশিয়াম কেবল আয়নিক বন্ধনের মাধ্যমে আয়নিক যৌগ গঠন করতে পারে।

প্রশ্ন ১০। সোডিয়াম কেবল আয়নিক যৌগ গঠন করে কেন?
উত্তর : সোডিয়াম (Na) পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস—
Na (11) = ..................... Na পরমাণুর সর্বশেষ শক্তিস্তরে । টি মাত্র ইলেকট্রন থাকায় এটি সহজেই একটি ইলেকট্রন দান করে নিকটতম নিষ্ক্রিয় গ্যাস নিয়নের কাঠামো অর্জন করে। যেহেতু এটি ইলেকট্রন দান করে সেহেতু এটি অধাতুর সাথে যুক্ত হয়ে আয়নিক বন্ধন গঠন করে। ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী বন্ধন গঠন করতে পারে না।

প্রশ্ন-১১। মুক্তজোড় ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কী?

উত্তর : কোনো পরমাণুর যোজ্যতা স্তরের যে ইলেকট্রনগুলো কল্পন গঠনে অংশগ্রহণ করে তাকে বন্ধন জোড় ইলেক্ট্রন বলে। আবার কোনো পরমাণুর যোজ্যতান্তরের ইলেকট্রন জোড় যা কখন গঠনে অংশগ্রহণ করে না, এদেরকে মুক্তজোড় ইলেকট্রন বলে। যেমন HCH যৌগ গঠনের সময় CI এর তিনজোড়া যোজ্যতা ইলেকট্রন বন্দনে অংশগ্রহণ করে না। -সুতরাং HCI অণুতে তিনটি মুক্তজোড় ও একটি বন্ধনজোড় ইলেকট্রন -বিদ্যমান।

-প্রশ্ন ২০। HCI পোলার যৌগ- ব্যাখ্যা কর
 উত্তর : হাইড্রোজেন ও ক্লোরিন এর মধ্যে সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে হাইড্রোজেন ক্লোরাইড (HCI) গঠিত হয়। সাধারণত সমযোজী যৌগ অপোলার হয়। কিন্তু হাইড্রোজেন (2.1) ও ক্লোরিনের (3.0) তড়িৎ ঋণাত্মকতার পার্থক্য বেশি হওয়ায় ক্লোরিন বন্ধনজোড় ইলেকট্রনকে নিজের দিকে টেনে নেয়। ফলে হাইড্রোজেন আংশিক ধনাত্মক ও ক্লোরিন আংশিক ঋণাত্মক চার্জে চার্জিত হয়। এভাবে সৃষ্ট আংশিক ধনাত্মক ও আংশিক ঋণাত্মক চার্জযুক্ত যৌগ পোলার যৌগ। এ কারণে HCI যৌগটি পোলার।

-প্রশ্ন ২১। HF একটি পোলার যৌগ— ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : যে সমযোজী যৌগে পোলারিটির সৃষ্টি হয় তাকে পোলার যৌগ বলে। ফুরিনের তড়িৎঋণাত্মকতা হাইড্রোজেন অপেক্ষা বেশি। তাই H – F এ শেয়ারকৃত ইলেকট্রনযুগল F পরমাণুর দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়। ফলে F পরমাণুতে আংশিক ঋণাত্মক প্রাপ্ত এবং H পরমাণুতে আংশিক ধনাত্মক প্রান্তের সৃষ্টি হয়। এ কারণে HF পোলার যৌগ।

প্রশ্ন ২২। পানি একটি পোলার অণু- ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : অণুতে দুটি পরমাণুর মধ্যে তড়িৎ ঋণাত্মকতার পার্থক্য থাকলে অণুটিতে আংশিক ধনাত্মক ও আংশিক ঋণাত্মক প্রান্তের সৃষ্টি হয়। একে পোলার যৌগ বলে। পানির (HO) অণুতে অক্সিজেনের অধিক তড়িৎ ঋণাত্মকতার কারণে বন্ধন জোড় ইলেকট্রনটি অক্সিজেনের দিকে সরে আসে। ফলে পানির অণুতে আংশিক -ধনাত্মক -ও -আংশিক -ঋণাত্মক প্রান্তের সৃষ্টি হয় বলে পানি একটি পোলার যৌগ।

প্রশ্ন ২৩ ৷ ধাতু বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন?
উত্তর : ধাতব কেলাসের অভ্যন্তরীণ ইলেকট্রনসমূহ স্বাধীনভাবে চলাচল করে। বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের প্রভাবে বা ধাতব খণ্ডকে ব্যাটারির সাথে যুক্ত করে বর্তনী পূর্ণ করলে ধাতব খণ্ডের মুক্ত ইলেকট্রনসমূহ সহজেই বর্তনীর ঋণাত্মক প্রান্ত থেকে ধনাত্মক প্রান্তের দিকে চলাচল করে। এজন্য ধাতু বিদ্যুৎ পরিবহন করে।

প্রশ্ন ২৪। আয়নিক যৌগের গলনাংক ও স্ফুটনাংক উচ্চ– ব্যাখ্যা কর।
 উত্তর : আয়নিক যৌগের স্ফটিক ল্যাটিসে প্রতিটি আয়ন নির্দিষ্ট সংখ্যক বিপরীত চার্জযুক্ত আয়ন দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে। এ অবস্থায় বিপরীত চার্জযুক্ত আয়নসমূহ পরস্পরের সাথে স্থির বিদ্যুৎ আকর্ষণ শক্তি দ্বারা যুক্ত থাকার কারণে প্রতিটি আয়ন দৃঢ় সংঘবদ্ধভাবে থাকে। ফলে এদেরকে পরস্পর হতে বিচ্ছিন্ন করতে প্রচুর তাপশক্তির প্রয়োজন। তাই আয়নিক যৌগের গলনাংক ও স্ফুটনাংক উচ্চ।

প্রশ্ন ২৫। SiO, কঠিন কিন্তু H2O তরল কেন? ব্যাখ্যা কর ।
উত্তর : SiO, একটি পলিমার যৌগ। SiO2 এর অসংখ্য অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বিরাট আকৃতির পলিমার গঠন করে। (SiOz)n গঠনে একটি Si পরমাণু 4টি O-পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে বিরাট দৈত্যকার অণু গঠন করে। তাই SiO, কঠিন। অপরদিকে, HDO যৌগে H ও O এর মধ্যে তড়িৎ ঋণাত্মকতার পার্থক্যের কারণে H-পরমাণু আংশিক ধনাত্মক ও পরমাণু আংশিক ঋণাত্মক চার্জ লাভ করে। পোলারিত H2O অণুসমূহ H-বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ গুচ্ছ রচনা করে। তাই HO তরল।

প্রশ্ন।২৬। ধাতুসমূহের বিদ্যুৎ পরিবাহিতা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ধাতব কেলাসে ধাতু পরমাণুসমূহ একত্রে পাশাপাশি অবস্থান করে। সকল ধাতুরই শেষ কক্ষপথে কমসংখ্যক ইলেকট্রন থাকে। তাই ধাতব কেলাসে এই ইলেকট্রনগুলো পরমাণুর কক্ষপথ থেকে বের হয়ে সমগ্র ধাতব খণ্ডে মুক্তভাবে চলাচল করে। ফলে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের প্রভাবে বা ধাতব খণ্ডকে ব্যাটারির সাথে যুক্ত করে বর্তনীপূর্ণ করলে সহজেই বর্তনীর ঋণাত্মক প্রান্ত থেকে মুক্ত ইলেকট্রনসমূহ ধনাত্মক প্রান্তের দিকে চলাচল করে এবং এভাবেই বিদ্যুৎ পরিবহন করে।

প্রশ্ন ২৭। সমযোজী যৌগগুলো সাধারণত বিদ্যুৎ অপরিবাহী- ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য আয়নসমূহের চলাচল প্রয়োজন। সমযোজী বন্ধন বিশিষ্ট যৌগ গঠিত হয় ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে। ফলে এতে কোনো আয়ন সৃষ্টি হয় না, পানিতে দ্রবীভূত করলেও আয়ন সৃষ্টি হয় না। ফলে সমযোজী যৌগসমূহ বিদ্যুৎ অপরিবাহী হয়।

প্রশ্ন ২৮ । ইথানল পানিতে দ্রবণীয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ইথানল একটি পোলার যৌগ। এতে বিদ্যমান অক্সিজেনের তড়িৎ ঋণাত্মকতার মান অনেক বেশি হওয়ায় এটি পোলারিটি প্রদর্শন করে। অপরদিকে পানি একটি পোলার যৌগ হওয়ায় পোলার যৌগ ইথানল পোলার পানিতে দ্রবীভূত হয় ।

প্রশ্ন ২৯। গ্রাফাইটকে ইলেকট্রনিক পরিবাহী বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : যেসব পদার্থের মধ্যদিয়ে ইলেকট্রনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয় সেসব পরিবাহীকে ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বলে গ্রাফাইট হলো কার্বনের একটি রূপভেদ। কার্বন-কার্বন পরমাণু যখন গ্রাফাইট অণুর আকারে সজ্জিত হয় তখন তার তিনটি ইলেকট্রন সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে এবং অন্য ইলেকট্রনটি মুক্ত থাকে। এই মুক্ত ইলেকট্রনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয়। তাই গ্রাফাইটকে ইলেকট্রনিক পরিবাহী বলা হয় ।

প্রশ্ন ৩০। KCI পানিতে দ্রবণীয় কেন?
উত্তর : KCI একটি আয়নিক যৌগ। সাধারণত সকল আয়নিক যৌগ পানিতে দ্রবণীয়। আয়নিক যৌগসমূহ পানির বিপরীত আয়ন দ্বারা আকর্ষিত হয়। ফলে KCI এর ল্যাটিস শক্তি পানির হাইড্রেশন শক্তি অপেক্ষা কম হয় । তাই KCI পানিতে দ্রবীভূত হয়।

SSC রসায়ন ৫ম অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তরএসএসসি রসায়ন বই থেকে যত ধরনের প্রশ্ন হতে পারে যেমন। এসএসসির রসায়ন সকল অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়ন সকল অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়নে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়নের সকল অধ্যায়ের  নোট। এসএসসি রসায়ন সকল অধ্যায়ের বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর। এবং রসায়নের সাজেশন নবম । দশম শ্রেণীর রসায়ন সপ্তম অধ্যায়  প্রশ্নের উত্তর
SSC রসায়ন ৫ম অধ্যায়ের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
এসএসসি রসায়ন বই থেকে যত ধরনের প্রশ্ন হতে পারে যেমন। এসএসসির রসায়ন সকল অধ্যায়ের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়ন সকল অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়নে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর। এসএসসি রসায়নের সকল অধ্যায়ের  নোট। এসএসসি রসায়ন সকল অধ্যায়ের বহুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর। এবং রসায়নের সাজেশন নবম । দশম শ্রেণীর রসায়ন সপ্তম অধ্যায়  প্রশ্নের উত্তর



Post a Comment

Previous Post Next Post